সাইবার দুর্নীতিবাজদের মধ্যে ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে।
সামান্যতম সুযোগ পেলেই তারা আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টটি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের
স্বার্থে ব্যবহার করতে পারে।
সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ব্যাপারে
সতর্ক হতে হবে ফেসবুক গ্রাহকদেরই। এবং এই
সতর্কতার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হল,
এমন পাসওয়ার্ড নির্বাচন করা, যার নাগাল
হ্যাকাররা চট করে পাবে না।
এবং সে ক্ষেত্রে শুধু স্পেশাল ক্যারেকটার ও
ডিজিটের ব্যবহার, কিংবা বড় পাসওয়ার্ড
নির্বাচন করলেই বিপদ এড়ানো যাবে, তা নয়।
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, পাসওয়ার্ড তৈরির
ক্ষেত্রে কয়েকটি সাধারণ ভুল কমবেশি সকলেই
করে থাকেন। কী রকম? আসুন, জেনে নেওয়া
যাক—
১. পর পর সংখ্যা ব্যবহার করা: ১,২,৩,৪,৫ কিংবা
০,৯,৮,৭,৬ এই ধরনের কোনও সংখ্যাক্রম কোনও
পাসওয়ার্ডের কোনও অংশে রাখবেন না।
২. নিজের নাম বা পদবীর ব্যবহার: আর যা-ই করুন
না কেন, নিজের নাম বা পদবী কোনও রকম
ভাবেই পাসওয়ার্ডে ব্যবহার করবেন না। নতুবা
অবধারিত ভাবে হ্যাকারদের শিকার হতে হবে।
৩. ব্যক্তিগত নম্বর ব্যবহার: আপনার সঙ্গে
ওতপ্রোত ভাবে জড়িত যে সমস্ত নম্বর, যেমন
আপনার জন্মদিন কিংবা ফোন নম্বর
পাসওয়ার্ডে রাখবেন না।
৪. পরিচিত কারোর নাম ব্যবহার: আপনার
বান্ধবী, স্ত্রী, ভাই-বোন— প্রমুখের নামও
ফেসবুকে পাসওয়ার্ডে ব্যবহার না করাই ভাল।
রাস্তার নাম, পাড়ার নামও এড়িয়ে চলুন।
৫. অদ্ভুত শব্দ ব্যবহার করুন: mdihKocI কিংবা
hfJHifu-এরম মতো কোনও শব্দ পাসওয়ার্ডে রাখুন,
যার কোনও অর্থই নেই। তার সঙ্গে অবশ্যই
জুড়বেন নম্বর (ডিজিট), স্পেশাল ক্যারেকটার
(স্টার কিংবা হ্যাশ)। অন্তত ১৪টি ক্যারেক্টার
রাখবেন পাসওয়ার্ডে।
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে।
সামান্যতম সুযোগ পেলেই তারা আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টটি হাতিয়ে নিয়ে নিজেদের
স্বার্থে ব্যবহার করতে পারে।
সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ব্যাপারে
সতর্ক হতে হবে ফেসবুক গ্রাহকদেরই। এবং এই
সতর্কতার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হল,
এমন পাসওয়ার্ড নির্বাচন করা, যার নাগাল
হ্যাকাররা চট করে পাবে না।
এবং সে ক্ষেত্রে শুধু স্পেশাল ক্যারেকটার ও
ডিজিটের ব্যবহার, কিংবা বড় পাসওয়ার্ড
নির্বাচন করলেই বিপদ এড়ানো যাবে, তা নয়।
বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, পাসওয়ার্ড তৈরির
ক্ষেত্রে কয়েকটি সাধারণ ভুল কমবেশি সকলেই
করে থাকেন। কী রকম? আসুন, জেনে নেওয়া
যাক—
১. পর পর সংখ্যা ব্যবহার করা: ১,২,৩,৪,৫ কিংবা
০,৯,৮,৭,৬ এই ধরনের কোনও সংখ্যাক্রম কোনও
পাসওয়ার্ডের কোনও অংশে রাখবেন না।
২. নিজের নাম বা পদবীর ব্যবহার: আর যা-ই করুন
না কেন, নিজের নাম বা পদবী কোনও রকম
ভাবেই পাসওয়ার্ডে ব্যবহার করবেন না। নতুবা
অবধারিত ভাবে হ্যাকারদের শিকার হতে হবে।
৩. ব্যক্তিগত নম্বর ব্যবহার: আপনার সঙ্গে
ওতপ্রোত ভাবে জড়িত যে সমস্ত নম্বর, যেমন
আপনার জন্মদিন কিংবা ফোন নম্বর
পাসওয়ার্ডে রাখবেন না।
৪. পরিচিত কারোর নাম ব্যবহার: আপনার
বান্ধবী, স্ত্রী, ভাই-বোন— প্রমুখের নামও
ফেসবুকে পাসওয়ার্ডে ব্যবহার না করাই ভাল।
রাস্তার নাম, পাড়ার নামও এড়িয়ে চলুন।
৫. অদ্ভুত শব্দ ব্যবহার করুন: mdihKocI কিংবা
hfJHifu-এরম মতো কোনও শব্দ পাসওয়ার্ডে রাখুন,
যার কোনও অর্থই নেই। তার সঙ্গে অবশ্যই
জুড়বেন নম্বর (ডিজিট), স্পেশাল ক্যারেকটার
(স্টার কিংবা হ্যাশ)। অন্তত ১৪টি ক্যারেক্টার
রাখবেন পাসওয়ার্ডে।
Post a Comment
Thanks For Your Comment..!!