January 2017


ফেসবুক এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। কম-বেশি সকলেই চেষ্টা করেন, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলটিকে যতটা সম্ভব আকর্ষণীয় করে তোলার।

কিন্তু সত্যিই আপনার প্রোফাইলের প্রতি কারা আকৃষ্ট হচ্ছেন, অথবা কারা আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে ভিজিট করছেন, কারাই বা নজর রাখছেন আপনার প্রোফাইল এবং পোস্টের উপর, তা জানার কোনও অপশন সাধারণ ভাবে ফেসবুক আপনাকে দেয় না। তা বলে এই কৌতূহল মেটানো একেবারেই অসম্ভব, তা কিন্তু নয়। 

অতি সহজ একটি কৌশলে আপনি জেনে নিতে পারেন, কারা আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের ভিজিটর। জেনে নিন, কী ভাবে কার্যকর হবে সেই কৌশল—

১. প্রথমে কোনও কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজার খুলুন। ফেসবুকে লগ ইন করুন।

২. তার পর ডান দিকের উপরের কোণায় যে লম্বালম্বি যে তিনটি ডট চিহ্ন থাকে সেখানে ক্লিক করুন। অনেকগুলি অপশন খুলে যাবে। তার মধ্যে ‘সেটিংগস’টি সিলেক্ট করুন।

৩. বাঁ দিকে উপরের দিকে ‘এক্সটেনশন’ নামের অপশনটি সিলেক্ট করুন। তার পর ক্লিক করুন ‘গেট মোর এক্সটেনশনস’ অপশনটি।

৪. সার্চ বক্সে গিয়ে সার্চ করুন ‘ফ্ল্যাটবুক’ (Flatbook). পেয়ে যাবেন ফ্ল্যাটবুক এক্সটেনশন।

৫. এক্সটেনশনের নামটির পাশে দেখবেন ‘অ্যাড টু‌ ক্রোম’ বলে একটি অপশন রয়েছে। সেটি সিলেক্ট করুন। এতে ওই এক্সটেনশন আপনার ক্রোম ব্রাউজারে অ্যাড হয়ে যাবে।

৬. এ বার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি রিফ্রেশ করুন বা নতুন করে ওপেন করু‌ন। একটু অন্য চেহারায় বা থিমে ফেসবুক পেজটি খুলে যাবে।

৭. এই পেজেই ডান পাশের প্যানেলে ‘প্রোফাইল ভিজিটর’ বলে একটি অপশন পাবেন। সেখানে ক্লিক করলেই আপনার কোন কোন বন্ধু আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেছেন তাঁদের নামের লিস্ট পেয়ে যাবেন।


জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে বাড়ছে ফেক প্রোফাইলের সংখ্যা। ফেক প্রোফাইল হলো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বা প্রোফাইলের আসল মালিক নিজের পরিচয় গোপন করে অন্য কারো পরিচয়ে কিংবা কোনো বানানে, নামে ও ভিন্ন ছবি দিয়ে চালাচ্ছে সেই অ্যাকাউন্ট। 

নানা লোক নানা উদ্দেশ্য নিয়ে এই ধরনের ফেক প্রোফাইল তৈরি করে। কাজেই এই ধরনের প্রোফাইল সম্পন্ন ব্যক্তিদের নিজের ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে দূর করে দেওয়াই স্রেয়। কিন্তু কীভাবে চিহ্নিত করবেন একটি ফেক প্রোফাইলকে? জেনে নিন ফেসবুকের ফেক প্রোফাইল চেনার ৯টি সহজ কৌশল।

১. প্রথমেই চেক করুন সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টটির প্রোফাইল পিকচারগুলো। যদি দেখেন প্রোফাইল পিকের সংখ্যা মাত্র একটি কিংবা দুটি, তাহলে সেটি ফেক অ্যাকাউন্ট হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। 

২. ফেক অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল পিক কখনও জেনুইন হতে পারে না। ডিপি-টি ভুয়ো কি না, তা জানার জন্য ছবিটি ডাউনলোড করে নিয়ে গুগল ইমেজ সার্চে (images.google.com) গিয়ে ছবিটি দিয়ে সার্চ করুন। জেনে যাবেন, ছবিটি আসলে কার। 

৩. সেই সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টের ফেসবুক অ্যাক্টিভিটি কেমন? স্টেটাস আপডেট কিংবা পোস্ট খুব কম বা অনিয়মিত, অন্যদের পোস্টে তার লাইক বা কমেন্ট বা শেয়ার চোখে পড়ে না? এগুলো অ্যাকাউন্টটি ফেক হওয়ার লক্ষণ।

৪. সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টের ফ্রেন্ডলিস্টে আর কারা রয়েছে? তাদের সকলেই কি আপনার অচেনা? তাদের কি অনিয়মিতভাবে নিজের অ্যাকাউন্টে অ্যাড করছে ওই ব্যক্তি? তাহলে এমনটা হতেই পারে যে, সে ফেক অ্যাকাউন্ট চালাচ্ছে। 

৫. তার ফ্রেন্ডলিস্টটি ভাল করে খেয়াল করুন। যদি দেখেন তার ফেসবুক বন্ধুদের মধ্যে প্রায় সকলেই পুরুষ, কিংবা সকলেই মহিলা। তাহলে সেই অ্যাকাউন্ট ফেক হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। 

৬. সন্দেহভাজন অ্যাকাউন্টটির 'অ্যাবাউট' অংশটিতে যান। দেখুন, স্কুল, কলেজ, বা কর্মস্থল সম্পর্কে কী কী তথ্য দেওয়া রয়েছে। যদি কোনও তথ্যই না থাকে, কিংবা প্রদত্ত তথ্যগুলির মধ্যে কোনও অসঙ্গতি চোখে পড়ে, তাহলে নিশ্চিত হতে পারেন যে, এটি ফেক প্রোফাইল। 

৭. আপনার এই সন্দেহজনক ফেসবুক বন্ধুটির জন্মতারিখ কী? ১ জানুয়ারি, ৩১ ডিসেম্বর, কিংবা ১৫ আগস্টের মতো কোনও তারিখে কি তার জন্ম, যা সহজেই মনে রাখা যায়? তাহলে সেই অ্যাকাউন্ট ভুয়ো হতে পারে। 

৮. সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টটির ফেসবুক ওয়াল চেক করুন। যদি দেখেন, 'থ্যাঙ্কস ফর অ্যাডিং মি, ডু আই নো ইউ' এই জাতীয় পোস্ট অনেকগুলি রয়েছে তার ওয়ালে, এবং একটিরও কোনো উত্তর সে দেয়নি, তাহলে প্রায় নিশ্চিত হতে পারেন, অ্যাকাউন্টটি ভুয়া

৯. অ্যাকাউন্টটিতে ছবি রয়েছে কোনো মেয়ের, জেন্ডার লেখা রয়েছে 'ফিমেল', এবং সেই সঙ্গে দেওয়া রয়েছে নিজের নম্বরও? তাহলে এটি ফেক অ্যাকাউন্ট হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।


ফোন ঘাঁটতে ঘাঁটতে হঠাত্‍ করে ছবি ডিলিট হওয়ার ঘটনা নতুন নয়। প্রয়োজনীয় ডেটাও ডিলিট হয়ে যায় অনেক সময়। 

ফোন খারাপ হতে পারে, ভাইরাসের জন্য ডিলিট হতে পারে। সেসব ক্ষেত্রে কিভাবে উদ্ধার করবেন সেই ডেটা?

জেনে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১. প্রথমত, ফোন যখন সেট-আপ করবেন তখন প্রথমেই ডিফল্ট মেমরি হিসাবে মেমরি কার্ড সিলেক্ট করে রাখুন। তাতে ছবি ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মোবাইল বিগড়ে যাওয়াতেই ফোন মেমরিতে থাকা ছবি এবং ডেটা ডিলিট হয়ে যায়।

২. দ্বিতীয়ত, কোনও ক্লাউড ড্রাইভে ব্যাকআপ রাখতে পারেন। তাতে ফোন বা মেমরি কার্ড খারাপ হলেও আপনার ডেটা এবং ছবি একেবারে ঠিকঠাক থাকবে।

৩. রাখতে পারেন কিছু সফটওয়্যারও। পিকচার রিকভারি সফটওয়্যার লিখে গুগলে গিয়ে সার্চ করতে পারেন। তাতে অনেক অপশন রয়েছে। চাইলে সরাসরি Asoftech Photo Recovery সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে পারেন। ইনস্টল হলে সফটওয়্যার কম্পিউটারে রান করুন। 

এবার যে ফোন বা ক্যামেরার মেমরি কার্ড থেকে ছবি এবং ডেটা ডিলিট হয়েছে তা কার্ড রিডারের সাহায্যে কম্পিউটারে যুক্ত করুন। কানেক্ট হওয়ার পর সফটওয়্যারে যে নতুন ড্রাইভ দেখাবে তা সিলেক্ট করুন। সফটওয়্যারে থাকা ‘স্ক্যান অ্যাকশন’ অপশনে ক্লিক করুন। কিছু ক্ষণের মধ্যে ডিলিট হওয়া ছবি আপনাকে দেখিয়ে দেবে।





কেমন আসেন সবাই আসাকরি ভলো আসেন আগে বলে রাখি এই ট্রিক টা ১০০% কাজকরে আমরা সবাই কম বেসি ফেসবুকে use করি যখন আমাদের মবাইলে টাকা থাকে না তখন আমরা 0.facebook.com use করি ফটো দেখতে পারিনা তাই আমি নিয়ে আসচি 0.facebook.com কি ভাবে ফটো দেখবেন ১/যে ফটো দেখতে চান সে ফটো তে Click করুন ২/Address bar থেকে 0.কেটে login. লিখে ঘো দিন কাজ শেস | এবার দেখুন ছবি দেখা যাচ্ছে। ভুল হলে ক্ষমাকরবেন ভাল লাগলে comment করবেন |


আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আপনারা
সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল
আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময়
ভালো থাকেন Moja Koross.blogspot.com পক্ষ
থেকে এই কামনা রইলো।
নানা কারনে আপনার স্মার্ট ফোনটি ব্রিক
করতে পারে।। তখন স্টক রম ফ্ল্যাশ করতে
হয়।আর ফ্লাস করতে গেলে ২০০ অথবা ৩০০
টাকা লাগে। আর যাতে এই টাকাটা খরচ না
হয় সেজন্যই আজকের আমার এই টিউন।
অর্থাৎ নিজেই নিজের মোবাইল ফ্লাস দিন
আর টাকা বাচান। চলুন তাহলে শুরু করি.যা
যা লাগবেঃ
১. SP Flash Tool
২. আপনার মোবাইলের ড্রাইভার যেভাবে
স্টক রম ফ্ল্যাশ করবেনঃ
১. প্রথমে USB Driver ইন্সটল করে
নিন।।
২. স্টক রমটি এক্সট্রাক করে নিন।।
৩. SP Flash Tool ডাউনলোড করুন ৪.
SP Flash Tool ফোল্ডারের থেকে sp
tool.exe ওপেন করুন।
৫. Scatter-loading এ ক্লিক করে
scatter_emmc.text ফাইলটি সিলেক্ট
৬. এবার দেখুন sp tool এর
নিচে সব গুলো option টিক
দেওয়া আছে কি না। না
থাকলে সব গুলো option টিক দিয়ে দিন
৭. এখন Download এ ক্লিক করুন
৮. মোবাইল বন্ধ করে
ব্যাটারি খুলে ফেলুন আর USB
cable দিয়ে পিসির সাথে
কানেক্ট করুন।।
৯. সবকিছু ঠিক মত করলে
অটো ফ্ল্যাশ শুরু হবে।। ১০. ঠিক মত
ফ্ল্যাশ হয়ে
গেলে সবুজ গোল সিগন্যাল
দেখাবে।
১১. এবার sp tool ভাল ভাবে
close করে usb ডিসকানেক্ট
করুন।
১২. ফোন on করুন। প্রথম
অবস্থায় মোবাইল চালু হতে
৫/৬ মিনিটের মত সময় নিবে।তারপর
আপনি আপনার
মোবাইল
টি আগের অবস্থায় ফিরে
পাবেন।
কোন সমস্যা হলে আমাকে
অবশ্যই Comment
জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।



আপনার কি সন্দেহ
আপনার গার্লফ্রেন্ড এর উপর। আপনি কি
মনে করেন আপনার গার্লফ্রেন্ড অন্য কারো সাথে কথা বলে। আপনি কি জানতে চান কি কথা বলে তাহলে
এই অ্যাপস আপনার জন্যই। এই অ্যাপসটি আপনার গার্লফ্রেন্ড এর ফোনে ইন্সটল করে দিন ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এখুন শুনন আপনার গার্লফ্রেন্ড কি কথা বলে অন্যদের সাথে।
যেভাবে কাজ করেঃ আপসটি প্রথমে ফোন এর সকল কল রেকর্ড করে তারপর আপনি রেকর্ড এর জন্যে অনুরোধ করলে আপসটি সকল রেকর্ড সার্ভারে আপলোড করে দেই। সুবিধাঃ অ্যাপসটির আইকন হাইড হয়ে থাকে।খুব অল্প মেগাতে রেকর্ড করে প্রতি মিনিট ১০০ কেবি রেকর্ড এর সময় কোন শব্দ করে না। তাই আপনার গার্লফ্রেন্ড বুঝতেও পারবে না। যেভাবে কাজ করাবেনঃ প্রথমে অ্যাপসটি ফোনে ইন্সটল করে দিন ।

Download Now

অ্যাপসটি ওপেন করে ইমেইল আইডি আর পিন দিয়ে রেজিস্টার করে দিন তারপর এখানে এসে আপনার পিন ও আইডি দিয়ে লগইন করে রেকর্ড শুনুন। ভালো থাকবেন!


দারুন ইন্টারননেট অফার
আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভালো আছেন। বেশি কথা না বলে কাজের কথায় আসি।
__________দারুন ইন্টার নেট অফার_________
(১) ১ টাকায় ১০০ এমবি, মেয়াদ ৩ দিন। নিতে ডায়াল করুন *৫০০০*১২৩#
(২) ৫ টাকায় ৫০০ এমবি,মেয়াদ ৭ দিন। নিতে ডায়াল করুন *৫০০০*১৪৯#
(৩) ১৫ টাকায় ১৫০ এমবি,মেয়াদ ৩ দিন।নিতে ডায়াল করুন *৫০০০*৮৭#
__________






আগেই বলে রাখি যারা নানেন না পোস্ট টা তাদের জন্য

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।
যাই হোক অনেক দিন পর এক টা পোস্ট করসি আশা করি
আপনাদের ভাল লাগবে । এখন কাজের কথাই আসা
যাক।
MY BANGLALINK APP sing up করলেই পাবেন
২০০ এম বি ফ্রি।
এখান থেকে download করে নিন।
Download Now



 
 
 
 
 
 
 

আর হা এমবি টি পাবেন ২ থেকে ৩ ঘন্টার মধ্যে।
বেস হয়ে গেলো আর চালান 3G speed.


আসসালামু আলাইকুম বন্ধু গণ আশা করি আপনারা আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই আছেন। আবারো আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি নতুন একটি টিউন নিয়ে।আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে    
কোন ভুল হলে ছোট ভাই হিসাবে ক্ষমা করবেন এডমিন ভাইয়া। আমার টিউন শুরু করছি
প্রথমেই বলে রাখি সবাই নাও পেতে পারেন
প্রথমেই জেনে নিন আপনার সিমে অফার টা পাবেন কিনা ?
তার জন্য যে কোন Banglaling নাম্বার থেকে ম্যাসেজ অপশন এ জেয়ে যেই নাম্বার টা বন্ধ সেটা লিখে  ৪৩৪৩ তে সেন্ড করেন
যদি নিচের মত আসে
Ekhoni ei Banglalink no.-e *124*34# dial kore paben 1GB data, jekono BL number-e 0.5p/sec ebong onno operator-e 1p/sec.
screenshot_1
তাহলে ,যে সিমে পাবেন সেই সিম থেকে *১২৪*৩৪# এই কোড দিয়ে নিয়ে নিন ১ জিবি ফ্রি মেয়াড ৭ দিন সময় ২৪ ঘন্টা  ।
সাথে পাচ্ছেন >  BL-e 0.5p/sec o onno shob call-e 1p/sec(Meyad:30 din)Echarao 9tk recharge-e 1GB kore 4GB porjonto bonus.
2
আশা করি আপনাদের একটু হলেও উপকার হবে ,
মানুষ মাএ ভুল করে তাই কোন ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন

মনে রাখবেন,, আপনি হয়ত পোষ্টটি জানতে পারেন অথবা এই পোস্ট আগেও হতেও পারে > কিন্তু একজন হলেও আছে যে পোষ্টটি সম্পর্কে জানেনা।তার জন্যই এই পোস্ট – সব চেয়ে বড় কথা এই টিপস টি এখনো কাজ করছে ,আর হা,,পোষ্টটি ভাল লাগলে অবশ্যয় কমেন্ট করবেন,আর যদি ভাল না লাগে কমেন্ট বক্স থেকে দূরে থাকুন।কমেন্ট করলেও খারাপ কমেন্ট করবেন না।
ভালো থাকবেন
আল্লাহ হাফেয






প্রথমে আমার সালাম নেবেন ।আশা করি ভালো আছেন। কারণ MojaKoross.blogspot.com এর সাথে থাকলে সবাই ভালো থাকে । আর আপনাদের দোয়ায় আমি ও ভালো আছি । তাই আজ নিয়ে এলাম আপনাদের জন্য আরেক টা নতুন কাজের টিপস । আর কথা বাড়াবো না কাজের কথায় আসি।

প্রথমে মোবাইল 6 টাকার মত রেখে

] ডায়েল করুন *321*1151#

এটি ডায়েল করলে ৬ টাকায় ৫০০ এসএমএস পেক চালু হয়ে যাবে ।

পেকটির মেয়াদ : 2দিন ।

কিন্তু ২ দিন পরেও মেয়াদ শেষ হবে না।। এসএমএস শেষ হওয়ার পযন্ত মেয়াদ থাকবে।

চেক ডায়েল করুন : *778*2#

বি:দ্র:অফারটি সবাই পাবেন


ভূল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আজ এই র্পযন্তই। দেখা হবে আগামী টিউনে। সে র্পযন্ত আপনারা ভাল থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই শুভ প্রত্যাশা কামনা করে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। কোন প্রবলেম হলে কমেন্ট এ জানাবেন। অাজ এখানেই শেষ করছি। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন আর MojaKoross.blogspot.com এর সাথেই থাকবেন।


রবি সিমে ৫০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট দিচ্ছে মাত্র ৩০ টাকায়
ভ্যাটসহ ৩৫ টাকা।
ডায়াল করুন *8444*50030#
মেয়াদ ২ দিন।
ব্যালেন্স চেক *8444*88#
ধন্যবাদ।

আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় ট্রিকবিডি ইউজারস কেমন আছেন? আশা করি ভাল।আমিও ভালো অাছি।ইদানিং ব্যাস্তটার কারণে ট্রিকবিডি তে পোষ্ট করতে পারি না,,, কিন্তু প্রতিদিনই ভিজিট করি,,,
তো অযাথা কথা না বলে টিউনে ফিরে আছি।।
আমার আজকের টিউন:-

জিপিতে কীভাবে ৩৫ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট নিবেন।?


অবাক হচ্ছেন!!! অবাক হওয়ার কিছু নেই,,সত্যিই!!! জিপি অফারটি দিচ্ছে।। তো চলুন অফারটি সম্পর্কে জেনে নিই,,,,,
অফার: ৩৫ টাকাই ১ জিবি
মেয়াদ: ৫ দিন
ব্যবহার কাল: রাত ২ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত

USSD CODE:
*5000*122#
বি:দ: অফারটি সবার জন্য না,,,,তাই যদি কেউ না পেয়ে থাকেন মন খারাপ করবেন না,,এবং খারাপ কমেন্ট করবেন না।


মোবাইলের গোপনীয়তা রক্ষা এবং ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষার স্বার্থে কমবেশি সকলেই নিজেদের মোবাইল লক করে রাখার পক্ষপাতী। স্মার্টফোনে সাধারণত প্যাটার্ন লকিং এবং পাসওয়ার্ড লকিং-এর সাহায্যেই ফোন লক করেন সকলে। 

কিন্তু কোন কারণে সেট করা লকিং প্যাটার্ন কিংবা পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলেই কাজ হয়ে গেল। কারণ সে ক্ষেত্রে নিজের মোবাইল নিজেই আর ব্যবহার করতে পারবেন না আপনি। এমনটা ঘটলে কী করবেন? কী ভাবে আনলক করবেন নিজের মোবাইল? জেনে নিন, সহজ কৌশল—

১. ফোনের লক খুলতে না পারলে প্রথমেই ফোনটিকে সুইচ অফ করে দিন।

২. তার পর এক মিনিট অপেক্ষা করুন।

৩. এ বার ফোনের ভলিউম বাটন, পাওয়ার বাটন, আর হোমস্ক্রিন বাটন এক সঙ্গে চেপে ধরুন। কিছু ক্ষণের মধ্যেই দেখবেন, আপনার মোবাইলের স্ক্রিনের আলো জ্বলে উঠেছে, আর স্ক্রিনে ভেসে উঠেছে রিবুট ডেটা, ওয়াইপ ডেটা/ফ্যাক্টরি রিসেট, ইনস্টল আপডেট, পাওয়ার ডাউন ও অ্যাডভান্সড অপশনগুলি।

৪. এর মধ্যে ওয়াইপ ডেটা/ফ্যাক্টারি রিসেট অপশনটিকে সিলেক্ট করুন।

৫. এরপর ইয়েস, ডিলিট অল ডাটা সিলেক্ট করুন। সাথে সাথে ফোনটি রিসেট হতে শুরু করবে। 

৬. রিসেট শেষ হলে আবার একই অপশণ দেখাবে। সেখান থেকে রিবুট ডেটা সিলেক্ট করে ফোনটি রিস্টার্ট দিন। দেখবেন, মোবাইল আনলক হয়ে গিয়েছে।

প্রায় সমস্ত স্মার্টফোনেই কৌশল কার্যকর হবে। তবে খেয়াল রাখবেন, এই প্রক্রিয়ায় মোবাইল আনলক করলে মোবাইলের ইন্টারনাল মেমরিতে সেভ করা সমস্ত ডেটা কিন্তু মুছে যাবে। 

ফলে মোবাইল ব্যবহারের সময়ে চেষ্টা করবেন, যাবতীয় ছবি, ভিডিও ইত্যাদি এক্সটার্নাল মেমোরি কার্ডে সেভ করার। তা হলে আর ডেটা মুছে যাওয়ার সমস্যায় পড়তে হবে না। 

আর এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হলে এর আগে অবশ্যই সিম এবং মেমরি কার্ড খুলে রাখবেন।

#আমরা সকলেই কমবেশি internet speed meter ব্যবহার করি।
অনেক ফোনের ভারশনগত কারনে internet speed meter Notification থেকে হারিয়ে যায়।
তখন আবার speed meter open করলে Notification এ show করে।
বিশেষ করে যারা ললিপপ ইউজার তারা এ সমস্যয় বেশি সম্মুখীন হন।
আজ আমি একটা pro verson internet speed meter শেয়ার করবো।
যা আপনার ফোনে ইন্টারনেট চালু করার সাথে সাথে ফোনের notification এ অটোমেটিক চালু হবে।
আবার ইন্টারনেট বন্ধ করার সাথে সাথে অটোমেটিক notification থেকে চলে যাবে।

নিচ থেকে ফ্রিতে internet speed meter ডাইনলোড করে নিন।
Download Here
Symphony i10 user যারা আছেন তাদের ফোনে কোন apps ই background এ টিকমতো কাজ করে না।
বিশেষ করে যারা unroot তারা এ সমস্যয় বেশি পড়েন।
অনেকে আবার এ সমস্যার জন্য ফোন ই বিক্রি করে দিয়েছে।
এজন্য যা করতে হবে আপনাকে :
প্রথমে আপনার ফোনের ডায়ালপেডে গিয়ে টাইপ করুন
*#*#569726#*#*
এখন একটা নতুন পেজ ওপেন হবে
Lowram Enable ও Background Enable টিক তুলে দিন।
Background Service Limite এ 8 দিন।
কাজ শেষ,এখন i10 এর মজা নিন।
এই পোষ্ট কোথাও পাবেন না।এমনকি symphony customer care এ ও না।
এটি আমার নিজের experience থেকে লেখা।
খোদা হাফেজ।।।

#এই সূর্যের নিচে কোনো ঘটনায় নতুন না,যা ঘটে তা এর আগে ও ঘটেছে।
সুতরাং এটা কোনো নতুন পোষ্ট না।তবে এটা কোন কপি পোষ্ট নয়।
এই পোষ্টটি সম্পূর্ন আমার নিজের ভাষায় ও হাতে লেখা।
#যাদের ফোনের ফোনের র্যাম অনেক কম তারা সামান্য কিছু apps install করার ফলে ফোন অনেক slow হয়ে যায়।
এজন্য অনেকে বুস্টার use করেন।কিন্তুু তাতে ও কোন কাজ হয় না।
পুরাতন ফোনকে নতুনের চেয়ে বেশি সুপার ফাস্ট করতে পারবেন একটা apps এর সাহায্যে।
CPU Master pro টা ডাইনলোড করে install করতে হব।
এবার নিচের ছবির মত করে সব ঠিক করে নিন।

Max ও Min 1000 MHz করে দিন।
Scaling এ peformance করুন।
Set on boot এ টিক দিন।
এবার Apply এ ক্লিক করুন।
#আবার এই apps এর সাহায্যে 20% চার্জ দেখে screen off করলে ১ ঘন্টা পর ওই ২০% চার্জ ই থাকবে।
এজন্য যা করতে হবে Max ও Min 384 MHZ করতে হবে।
আর। Scaling powersave করে দিতে হবে।
কাজ শেষ।
এবার নিজেই দেখুন আপনার ফোন কতটা ফাস্ট।আর চার্জ কতসময় থাকে দেখুন।
কাজ হলে অবশ্যই কমেন্ট এ জানাবেন।





উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের অনেকেই সতর্কতা ও নিরাপত্তার জন্য কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন।

তবে বিপত্তি বাধে তখনই যখন অনেক পাসওয়ার্ডের ভিড়ে সেটি ভুলে গেলে।

তখন অনেকের ধারণা কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা ছাড়া উপায় নেই। তবে এটিই একমাত্র পথ নয়। আরও কৌশল আছে কম্পিউটার খোলার।

সেটি জানা থাকলে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও প্রয়োজন হবে না অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে সেটআপ দেওয়ার। এ জন্য জানতে হবে দুই কৌশল।

এ টিউটোরিয়ালে উইন্ডোজে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কিভাবে তা রিসেট করা যাবে সেটি তুলে ধরা হলো।


পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক

পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে যেন ডিস্ক ব্যবহার করে তা রিসেট দেওয়া যায় সে জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে।

এ জন্য স্টার্ট মেন্যু থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ইউজার অ্যাকাউন্টস থেকে সিলেক্ট করে creat a password রিসেট ডিস্কে ক্লিক করতে হবে। নির্দেশগুলো মেনে তৈরি করে ফেলুন ডিস্কটি।

ডিস্কটির মাধ্যমে আপনি ফরম্যাট ও আবার উইন্ডোজ ইন্সটল করা ছাড়াই পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন।


উইন্ডোজ বুট ডিস্ক ব্যবহার

উইন্ডোজ বুট ডিস্ক দিয়ে উইন্ডোজ রিপেয়ার করা যায়। উইন্ডোজ রিপেয়ার করতে দেওয়ার সময় পাসওয়ার্ডটির জায়গাটি খালি রাখুন অথবা নতুন কোনো পাসওয়ার্ড দিন।

Our FB Page

















বিস্ময়করভাবে কিছু প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় চালু হয়, যেগুলো স্টার্টআপ ফোল্ডার লিস্টের বাইরে। এগুলো দেখতে চাইলে সিস্টেম কনফিগারেশন টুল রান করুন। এক্সপির ক্ষেত্রে Start→Run-এ ক্লিক করে MSconfig টাইপ করে এন্টার চাপতে হবে। উইন্ডোজ ৭ এবং ভিস্তার ক্ষেত্রে Start-এ ক্লিক করে সার্চ বক্সে MSconfig টাইপ করুন এন্টার চাপার আগে। এবার Startup ট্যাবে ক্লিক করুন সব স্টার্টআপ আইটেম উন্মোচন করার জন্য। 

স্টার্টআপের সময় চালু হয় এমন আইটেম থামানোর উদ্দেশ্যে বক্সের টিক অপসারণ করার জন্য ক্লিক করুন। কোনো আইটেম অপসারণ করার আগে চেক করে দেখুন প্রতিটি আইটেম কিসের জন্য। প্রোগ্রামের নামের জন্য ওয়েব সার্চ পারফরম করলে সাধারণত উন্মোচিত হয় আইটেমটি কী কাজ করে। যদি কোনো সন্দেহ থাকে, তাহলে ওই বিষয় এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
                   

                                                    Our Fb Page


কম্পিউটারে কাজ করতে করতে একটা সময় দেখা যায়, প্রচুর অদরকারি ফাইল এখানে-সেখানে জমে হার্ডডিস্ক ড্রাইভের অনেকটা জায়গা দখল করে আছে। এসব ফাইল মুছে কম্পিউটার সিস্টেমকে পরিষ্কার করার কিছু সফটওয়্যার রয়েছে। এসব
বিনা মূল্যেই ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে ব্যবহার করা যায়।

অদরকারি ফাইল মোছার সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে বেশ জনপ্রিয় একটা প্রোগ্রাম সি ক্লিনার, যা নামানো যাবে goo.gl/7N5Pau ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। এ সফটওয়্যারটি বেশ কাজের হলেও অনেক বেশি অপশন থাকায় নতুন ব্যবহারকারীদের বুঝে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। প্রায় একই রকম কাজের বিকল্প
আরেকটি সফটওয়্যার হলো ক্যাসপারস্কি ক্লিনার, যার আকার প্রায় ২৫ মেগাবাইট।

প্রোগ্রামটি এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে থাকলেও কম্পিউটার নিরাপত্তা-বিষয়ক
প্রতিষ্ঠানটির নতুন এই টুলটি কাজ করবে পুরোপুরিই। এর মূল সুবিধা হলো, এটি ব্যবহারেও বেশ সুবিধাজনক। তাই যে কেউ সহজেই এটি বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন।

ক্যাসপারস্কি ক্লিনার নামান এখান থেকে  Downlord Kaspersky Cleaner BETA । এখান থেকে Kaspersky Cleaner BETA নামের ফাইলটি নামিয়ে ইনস্টল করুন। এরপর স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুরো ফাইলটি নেমে ইনস্টল হয়ে যাবে। এরপর এটি চালু হবে। না হলে স্টার্ট মেনুর প্রোগ্রাম তালিকা থেকে চালু করুন।

START SCAN নামের বড় বোতামটিতে ক্লিক করলে সিস্টেম ক্লিনআপ, রিস্টোর
সিস্টেম সেটিংস, রিমুভ অ্যাকটিভিটি ট্রেসেস, প্রাইভেট ব্রাউজিং, ব্রাউজার ক্যাস, সম্প্রতি ফাইলের তালিকা এসব ভাগে ভাগে অপ্রয়োজনীয় ফাইল বাছাই করে মুছে ফেলার জন্য তালিকা প্রস্তুত করে দেখাবে।

সেখান থেকে কোনো ফাইল যদি মুছতে না চান, তাহলে তার পাশ থেকে টিক
উঠিয়ে দিলেই হবে। এরপর ফিক্স বোতামে ক্লিক করলে ফাইল বা সমস্যা সমাধানের কাজ সম্পন্ন হবে। সবশেষে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে হবে।

ফাইল মোছার পর কোনো সমস্যা হলে বা কোনো কারণে আগের অবস্থায় ফেরত যেতে চাইলে ROLL BACK CHANGES বোতামে ক্লিক করে তা করা যাবে।



Author Name

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.